ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বাংলাদেশের ১২টি জেলায় বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে দেশের উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, ফলে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, পাবনা, মানিকগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকার নিম্নাঞ্চল বন্যার ঝুঁকিতে রয়েছে।
বিশেষ করে তিস্তা ও দুধকুমার নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তিস্তা নদীর পানি নীলফামারীর ডালিয়া পয়েন্টে এবং দুধকুমার নদীর পানি কুড়িগ্রামের পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভারতের গজলডোবা ব্যারাজের সবকটি গেট খুলে দেওয়ায় তিস্তা অববাহিকায় পানি প্রবাহ বেড়েছে, যা বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর ফলে লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর ও কুড়িগ্রামের নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে।
উত্তরাঞ্চল ছাড়াও পদ্মা নদীর পানি বাড়ায় মধ্যাঞ্চলের জেলাগুলোতেও বন্যার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। পদ্মা নদী সংলগ্ন রাজবাড়ী, ফরিদপুর, পাবনা, মানিকগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকার নিম্নাঞ্চলগুলো সাময়িকভাবে প্লাবিত হতে পারে। আবহাওয়া ও জলবায়ু বিষয়ক গবেষকরা আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দেশের ১৫ থেকে ২০টি জেলা ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
বন্যার কারণে এরই মধ্যে অনেক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন এবং ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। দুর্গত এলাকায় বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের সংকট দেখা দিয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে ত্রাণ তৎপরতা শুরু হলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল বলে জানা গেছে। বন্যা কবলিত এলাকার মানুষজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী কয়েকদিন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর পানিও বৃদ্ধি পেতে পারে এবং সতর্কসীমার কাছাকাছি প্রবাহিত হতে পারে। এছাড়া আত্রাই, সোমেশ্বরী, ভোগাই ও কংস নদীর পানিও সতর্কসীমার কাছাকাছি প্রবাহিত হওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। সার্বিকভাবে, আগামী কয়েকদিন দেশের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, পাবনা, মানিকগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকার নিম্নাঞ্চল বন্যার ঝুঁকিতে রয়েছে।
বিশেষ করে তিস্তা ও দুধকুমার নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তিস্তা নদীর পানি নীলফামারীর ডালিয়া পয়েন্টে এবং দুধকুমার নদীর পানি কুড়িগ্রামের পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভারতের গজলডোবা ব্যারাজের সবকটি গেট খুলে দেওয়ায় তিস্তা অববাহিকায় পানি প্রবাহ বেড়েছে, যা বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর ফলে লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর ও কুড়িগ্রামের নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে।
উত্তরাঞ্চল ছাড়াও পদ্মা নদীর পানি বাড়ায় মধ্যাঞ্চলের জেলাগুলোতেও বন্যার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। পদ্মা নদী সংলগ্ন রাজবাড়ী, ফরিদপুর, পাবনা, মানিকগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, মুন্সীগঞ্জ ও ঢাকার নিম্নাঞ্চলগুলো সাময়িকভাবে প্লাবিত হতে পারে। আবহাওয়া ও জলবায়ু বিষয়ক গবেষকরা আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দেশের ১৫ থেকে ২০টি জেলা ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
বন্যার কারণে এরই মধ্যে অনেক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন এবং ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। দুর্গত এলাকায় বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের সংকট দেখা দিয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে ত্রাণ তৎপরতা শুরু হলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল বলে জানা গেছে। বন্যা কবলিত এলাকার মানুষজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী কয়েকদিন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর পানিও বৃদ্ধি পেতে পারে এবং সতর্কসীমার কাছাকাছি প্রবাহিত হতে পারে। এছাড়া আত্রাই, সোমেশ্বরী, ভোগাই ও কংস নদীর পানিও সতর্কসীমার কাছাকাছি প্রবাহিত হওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। সার্বিকভাবে, আগামী কয়েকদিন দেশের বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।